তাজিংডং | |
---|---|
বিজয় লুংফে তং | |
![]() তাজিংডং | |
সর্বোচ্চ বিন্দু | |
উচ্চতা | ৭৯০ মিটার (২,৫৯০ ফুট) সরকারিভাবে স্বীকৃত উচ্চতা ১,২৮০ মিটার (৪,২০০ ফুট) [১] |
সুপ্রত্যক্ষতা | ১১১ মিটার (৩৬৪ ফুট) |
তালিকাভুক্তি | বাংলাদেশের পর্বতের তালিকা দেশ অনুযায়ী সর্বোচ্চ স্থানের তালিকা |
স্থানাঙ্ক | ২১°৪৮′৫৯″ উত্তর ৯২°৩১′৫০″ পূর্ব / ২১.৮১৬৪৬° উত্তর ৯২.৫৩০৬৬° পূর্ব |
ভূগোল | |
অবস্থান | শেরকরপাড়া, ৯ নং ওয়ার্ড, থানচি সদর ইউনিয়ন |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | বান্দরবান জেলা |
উপজেলা | থানচি উপজেলা |
পর্বতশ্রেণী | সাইচল, পার্বত্য চট্টগ্রাম |
ভূতত্ত্ব | |
পর্বতের ধরন | পর্বত |
তাজিংডং বা বিজয় হলো সরকারিভাবে স্বীকৃত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ[১][২] এবং একটি পর্যটনস্থল।[৩] এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত। সরকারি হিসেবে তাজিংডং পর্বতের উচ্চতা ১,২৮০ মিটার (৪,২০০ ফুট) হলেও এর প্রকৃত উচ্চতা ৭৯০ মিটার (২,৫৯০ ফুট)।[৪] বর্তমানে বেসরকারিভাবে সাকা হাফংকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দাবি করা হয়। তবে এটি এখনও সরকারিভাবে স্বীকৃত নয়।[৫] বাংলাদেশে পর্যটন ও ট্রেকিংয়ের জন্য তাজিংডং একটি জনপ্রিয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।[৬]
অবস্থান
[সম্পাদনা]তাজিংডং বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার সদর ইউনিয়নে সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত।[৭][১][৮] এটি বান্দরবান সদর থেকে ৫০ কিলোমিটার, রুমা উপজেলা সদর থেকে ৩৪ কিলোমিটার[৯] এবং থানচি উপজেলা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।[২][৮] এই পর্বতের পাশে সিমপ্লাংপি বা সিম্পলম্পি পাড়া নামে বম জনগোষ্ঠীর একটি গ্রাম রয়েছে।[২][৮] থানচি থেকে রেমাক্রী যাওয়ার জন্য শেরকরপাড়া থেকে তাজিংডংয়ের পাদদেশের এই সিম্পলম্পি পাড়া হয়ে যাত্রা করতে হয়।[১০]
তাজিংডংয়ে পাশাপাশি তিনটি চূড়া রয়েছে, যথাক্রমে সাউথ, নর্থ ও সেন্ট্রাল পিক। এর মধ্যে নর্থ পিক সবচেয়ে উঁচু।[১০] নর্থ পিকের চূড়ায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া হিসেবে একটি ক্রস চিহ্ন দিয়ে চিহ্নিত করা আছে।[১০][১১]
নামকরণ ও ইতিহাস
[সম্পাদনা]
স্থানীয় অধিবাসীদের ভাষায় "তাজিং" শব্দের অর্থ বড় বা সর্বোচ্চ[১২] আর "ডং" শব্দের অর্থ পাহাড়। এই দুইটি শব্দ থেকে তাজিংডং পর্বতের নামকরণ করা হয়, যার অর্থ "বড় পাহাড়" বা "সর্বোচ্চ পর্বত"।[১২] আবার কাওসার চৌধুরীর মতে, স্থানীয় মারমাদের ভাষায় "তাজিং" শব্দের অর্থ হলো গাঢ় সবুজ এবং "ডং" শব্দের অর্থ হলো পাহাড়চূড়া বা পর্বতশৃঙ্গ। ফলে "তাজিংডং" শব্দের অর্থ দাঁড়ায় "গাঢ় সবুজ শৃঙ্গ"।[১৩] মারমা জনগোষ্ঠীর লেখক ঞ্যোহ্লা মংয়ের মতে, এর অর্থ "গহীন অরণ্যের পাহাড়"।[১৪] সরকারিভাবে একে বিজয় পর্বত নামেও সম্বোধন করা হয়।[১০] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সামরিক ভূসংস্থানিক মানচিত্রে তাজিংডংকে "লুংফে তং" বলা হয়েছে।[১৫][১৬]
১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি করার পর বাংলাদেশ সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে ভৌগোলিক জরিপ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অংশ হিসেবে ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর ফটোগ্রামেট্রিক পদ্ধতিতে জরিপ করে তাজিংডং পর্বতকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত হিসেবে ঘোষণা করে।[১৭] এর পূর্ব পর্যন্ত কেওক্রাডং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত হিসেবে স্বীকৃত ছিল।[১৭] তৎকালীন সরকার[১৪] তাজিংডং চূড়ার নামকরণ করে "বিজয়"।[১৭] তবে, পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ের নাম বাংলাকরণের এই প্রচেষ্টাকে সেখানকার অধিবাসীরা ভালোভাবে নেননি[১৪] এবং অনেকে একে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়ের পরিপন্থী বলে মনে করেন।[১৮]
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি করার পর থেকেই এই অঞ্চলের বিভিন্ন পাহাড়ে পর্বতারোহীদের আনাগোনা বৃদ্ধি পেতে থাকে।[১৭] তখন থেকে ২০০৩–০৪ সাল নাগাদ বিভিন্ন সংগঠন এবং পর্বতারোহীগণ এই অঞ্চলের বিভিন্ন পাহাড় ও ঝর্নার অবস্থান ও উচ্চতা পরিমাপ করে রেকর্ড করতে থাকেন। এর ফলে তাদের কাছে ক্রমশ প্রতীয়মান হয় যে, তাজিংডং কেওক্রাডংয়ের চেয়ে উঁচু নয়।[১৭] এমনকি তারা কেওক্রাডংয়ের চেয়েও উঁচু পর্বতশৃঙ্গ আবিষ্কার করতে অভিযান পরিচালনা করতে থাকেন।[১৭] রুশ ভূসংস্থানিক মানচিত্র ও এসআরটিএম থেকে প্রাপ্ত তথ্যেও তাজিংডংয়ের উচ্চতা ৩,৩০০ ফুট (১,০০০ মিটার)-এর বেশি নয় বলে জানা যায়।[১২] মার্কিন সামরিক মানচিত্রে উল্লিখিত লুংফে তংয়ের উচ্চতা ২,৭৩৭ ফুট (৮৩৪ মিটার)। মার্কিন এই মানচিত্রটি ১৯৩৮ সালের ব্রিটিশ ভারত ও ১৯৪৮ সালের পাকিস্তান আমলের দুইটি মানচিত্রের উপর ভিত্তি করে ১৯৫৪ সালে তৈরি করা হয়েছিল।[১৯][২০] পরবর্তীতে ২০০৬ সালে ব্রিটিশ পর্বতারোহী এইমন জিঞ্জ ফুলেন বিশ্ব রেকর্ডের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া মোদক তং বা সাকা হাফং আবিষ্কার করেন এবং তাতে আরোহণ করে এর উচ্চতা পরিমাপ করেন।[১৭] এরপর থেকে সাকা হাফংকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দাবি করা হলেও,[১৯] সরকারিভাবে এই শৃঙ্গটি এখনও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি।[১৭] চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাইদুর রহমান চৌধুরীর মতে, তাজিংডং বাংলাদেশের ২৬তম সর্বোচ্চ পর্বত।[১৯] ২০২২ সালে বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর থেকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ নির্ধারণের জন্য পুনরায় জরিপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।[২১][২২]
সাঙ্গু সংরক্ষিত বনাঞ্চলের অভ্যন্তরে হওয়ার কারণে তাজিংডংয়ে বিভিন্ন পশু-পাখির বিচরণ রয়েছে। বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ মনিরুল খান তার রচিত টাইগার্স ইন দ্য ম্যানগ্রোভস বইয়ে তাজিংডং পাহাড়ে ২০১১ সালে বাঘ দেখতে পাওয়ার তথ্য উল্লেখ করেছেন।[২৩][২৪] সাঙ্গু সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গহীন অরণ্যে এখনও বাঘ এবং হরিণ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হয়।[২৪]
সাম্প্রতিক সময়ে তাজিংডং পাহাড়ে বন উজাড়, ভূমি দখল এবং বেআইনিভাবে ইটভাটা তৈরি করা হয়েছে।[২৫][২৬] ইটভাটার জন্য পাহাড় কাটার ফলে তাজিংডং পর্বত ও এর পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[২৭] বাংলাদেশের আদালত ২০১৯ সালে তাজিংডংয়ের পাদদেশের ইটভাটা বন্ধ করে এর সাথে জড়িতদের শাস্তি প্রদান করে।[২৫][২৬]
২০২২ সালের অক্টোবর মাসে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও জঙ্গিগোষ্ঠী জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার বিরুদ্ধে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনার সময়ে বান্দরবানের রুমা, থানচি, রোয়াংছড়ি ও আলীকদম উপজেলায় পর্যটনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।[২৮][২৯] ২০২২ সালের নভেম্বর মাসেই আলীকদম উপজেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও, রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়িতে তা কয়েক দফায় বৃদ্ধি করা হয়।[৩০] সেই সময়ে তাজিংডং পর্বতে ভ্রমণও নিষিদ্ধ ছিল। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে তাজিংডং পাহাড় থেকে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালিত হয়েছিল।[৩১] এরপর ২০২৩ সালের জুলাই মাসে রুমা ও থানচিতে[৩২] এবং ২০২৪ সালে জানুয়ারি মাসে রোয়াংছড়িতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।[৩৩]
২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে থানচিতে সশস্ত্র ব্যাংক ডাকাতি এবং অস্ত্র ও অর্থলুটের পর রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।[৩৩] সেই বছরের জুন মাসে তাজিংডং পাহাড়ে যৌথবাহিনী সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে।[৩৪] অভিযানের সময়ে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের এক জঙ্গি নিহত হয়।[৮][৩৪] ২০২৪ সালের জুন মাসের শেষ নাগাদ শুধু থানচি উপজেলা থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা উঠলেও,[৩৫] অক্টোবর মাসে সম্পূর্ণ পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।[৩৬] এরপর নভেম্বর মাসেই রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি ব্যতীত সম্পূর্ণ বান্দরবান জেলা থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।[৩৬] ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোয়াংছড়ির দেবতাখুম এবং জুন মাসে রুমা ও থানচি উপজেলা থেকে আংশিকভাবে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।[২৮][৩৭] আংশিক নিষেধাজ্ঞার ফলে রুমা থেকে তাজিংডং যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।[২৮]
যাত্রাপথ
[সম্পাদনা]তাজিংডং পর্বতের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য দুইটি পথ রয়েছে।[৯] বান্দরবান থেকে রুমা হয়ে কেওক্রাডং ও বগা লেকের পাশ দিয়ে তাজিংডং পৌঁছানো যায়।[১০] আরেকটি পথে বান্দরবান থেকে থানচি হয়ে তাজিংডং পৌঁছানো যায়।[১০][৯] বর্তমানে আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে রুমা থেকে তাজিংডংয়ের পথে শুধুমাত্র বগা লেক পর্যন্ত পর্যটনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।[২৮] তবে ২০২৪ সালে রুমা উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর এই পথে শুধু কেওক্রাডং ও জাদিপাই পর্যন্ত যাওয়া যেত।[১০] সেই সময়ে থানচি উপজেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা না থাকায় অনেক পর্যটক থানচি দিয়ে তাজিংডংয়ে গমন করতেন।[১০]
রুমা উপজেলা সদর থেকে তাজিংডংয়ের দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার।[১০] দুর্গম রাস্তা এবং উন্নত যোগাযোগ ও পরিবহনব্যবস্থার অভাবে রুমায় পৌঁছানো অত্যন্ত কষ্টসাধ্য। বর্ষাকালে জিপগাড়ি ভাড়া করে কৈখংঝিরি পর্যন্ত গিয়ে এরপর নৌকায় রুমা সদর পর্যন্ত যাওয়া যায়।[২] তবে শীতকালে সরাসরি জিপগাড়িতে রুমা সদরের ব্রিজঘাট পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব।[২]
রুমা থেকে তাজিংডং যাওয়ার জন্য রুমা বাজারে অবস্থিত নিরাপত্তা বাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্পে প্রথমে নাম ও ঠিকানা লিপিবদ্ধ করতে হতো।[২] তবে, বিকেল চারটার পরে কোনো পর্যটককে বগা লেক, তাজিংডং ও কেওক্রাডংয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার অনুমতি দেওয়া হতো না।[২]
থানচি থেকে তাজিংডং পৌঁছাতে সম্পূর্ণ হাঁটাপথে বোডিংপাড়া,[৩৮] হেডম্যানপাড়া ও শেরকরপাড়া হয়ে তাজিংডংয়ের চূড়ায় পৌঁছাতে হয়।[১০] এই পথে গমনের জন্য থানচি বাজারে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে নাম লিপিবদ্ধ করতে হয়।[৩৯]
তাজিংডংয়ের পথ বর্ষাকালে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বর্ষাকালে অতিবৃষ্টিতে প্রায়ই বান্দরবানের পর্যটনস্থলগুলোতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।[৪০][৪১] শীতকালের শুরুতে তাজিংডংয়ের চূড়ায় আরোহণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।[১০] গ্রীষ্মকালেও তীব্র গরমের মধ্যে দুর্গম পথে হিটস্ট্রোকসহ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে তাজিংডং আরোহণের বিশেষ উপযোগী নয়।[৪২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশের পর্বতের তালিকা
- জো ত্লাং, বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "বাংলাদেশ"। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ মণ্ডল, ইন্দ্রজিৎ (২৩ আগস্ট ২০২২)। "তাজিংডং"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২৫।
- ↑ "Upazila background"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। থানচি উপজেলা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ "দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাহাড়ের সন্ধান লাভ"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১। ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "দেশের সর্বোচ্চ চূড়া মোদক টং"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ কাবিল, আরমান বিন (১ ডিসেম্বর ২০২৪)। "নেশা যখন পাহাড়ের: ট্রেকিংয়ের প্রস্তুতি যেমন হওয়া দরকার"। প্রথম আলো।
- ↑ "তাজিংডং পাহাড়"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। থানচি সদর ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ ঘ "বান্দরবানে যৌথ অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত"। বান্দরবান: প্রথম আলো। ২৬ জুন ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ "দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নান্দনিক পর্যটন স্পটের নাম বান্দরবান জেলা"। বান্দরবান: দৈনিক ইনকিলাব। ৪ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট সায়েম, কাউসার মো. (১৮ জানুয়ারি ২০২৪)। "তাজিংডং ভ্রমণ গাইড: যাওয়ার উপায় ও খরচ"। ইউএনবি। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২৫।
- ↑ পন্নী, সাদিকুল নিয়োগী (১৬ মে ২০২৩)। "স্বপ্নের তাজিংডং বিজয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ "জেনে নিন বাংলাদেশের ৩,০০০ ফুটের বেশি উচ্চতার পাহাড় সম্পর্কে"। ঢাকা ট্রিবিউন। ইউএনবি। ১১ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ চৌধুরী, কাওসার (৫ মে ২০২২)। "অপরূপা বান্দরবানের অভিজ্ঞতা"। দৈনিক সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ পার্থ, পাভেল (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "মাতৃভাষায় আদিবাসী সাহিত্যচর্চা"। দৈনিক সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২৫।
- ↑ "Lungphe Taung, Thanchi, Thanchi, Bandarban, Chittagong, Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। মিনডেট.অর্গ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ "Lungphe Taung" (ইংরেজি ভাষায়)। জিওনেমস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ আরশাদী, সালেহীন (৩ মে ২০২২)। "দেশের সর্বোচ্চ শিখরের খোঁজে"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২৫।
- ↑ পার্থ, পাভেল (২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪)। "আত্মপরিচয়ের রক্তদাগ"। দৈনিক সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ হোসাইন, শাখাওয়াত (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "দেশের সর্বোচ্চ চূড়া মোদক টং"। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ধর, জ্যোতির্ময় (২৩ জানুয়ারি ২০২০)। "New highest hill spotted in Bandarban" (ইংরেজি ভাষায়)। দি এশিয়ান এজ। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২৫।
- ↑ দাশ, বাসু (২৬ নভেম্বর ২০২২)। "দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং নাকি সাকা হাফং, চলছে জরিপ"। বান্দরবান: ঢাকা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৫।
- ↑ "সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং নাকি সাকা হাফং"। বান্দরবান: প্রথম আলো। ২৩ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
- ↑ খান, মনিরুল (২০১১)। টাইগার্স ইন দ্য ম্যানগ্রোভস (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: আরণ্যক ফাউন্ডেশন। পৃষ্ঠা ১৮। আইএসবিএন 978-984-33-3544-9। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "বাঘের খোঁজে"। কালের কণ্ঠ। ২৫ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "তাজিংডং পাহাড়ে ইটভাটা মালিকের ১০ বছর কারাদণ্ড"। দ্য ডেইলি স্টার। ১ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "তাজিংডং পাহাড়ে ইটভাটা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের জেল"। প্রথম আলো। ১ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৫।
- ↑ "Tazing Dong under threat" (ইংরেজি ভাষায়)। বান্দরবান: দ্য ডেইলি স্টার। ৪ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ গ ঘ "তিন শর্তে রুমা থানচির কিছু পর্যটন স্থান খুলে দেয়া হয়েছে"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। ৬ জুন ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২৫।
- ↑ শাহরিয়ার, আলাউদ্দীন (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪)। "সংঘাত নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বান্দরবানের পর্যটন"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ "এবার থানচিতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ১১-১৭ জানুয়ারি"। দ্য ডেইলি স্টার। ৯ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ চাকমা, বুদ্ধজ্যোতি (১৮ জানুয়ারি ২০২৩)। "বান্দরবানের পাহাড়ি খাদে শ্বাসরুদ্ধকর জঙ্গিবিরোধী এক অভিযান"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ "৯ মাস পর বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার"। রাঙ্গামাটি: ঢাকা পোস্ট। ১৪ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "যৌথবাহিনীর অভিযান: আবারও বান্দরবানের ৩ উপজেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা"। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ১২ এপ্রিল ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত"। ঢাকা পোস্ট। ২৬ জুন ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২৫।
- ↑ "বান্দরবানের থানচি থেকে উঠল ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা"। বিডিনিউজ২৪। ২২ জুন ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ ক খ "বান্দরবান ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠছে, যাওয়া যাবে না ৩ উপজেলায়"। বান্দরবান: দৈনিক সমকাল। ৬ নভেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ "বান্দরবানের রুমা ও থানচি ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার"। বান্দরবান: প্রথম আলো। ৬ জুন ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ মল্লিক, সমির (২৭ নভেম্বর ২০১৫)। "তাজিংডংয়ের চূড়ায়"। বিডিনিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২৫।
- ↑ হাসান, সৈয়দ রেজওয়ানুল (২৯ জুলাই ২০২৪)। "তাজিংডংয়ের চূড়ায়"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ "থানচি ভ্রমণে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করছে প্রশাসন"। বান্দরবান: জাগোনিউজ২৪.কম। ৭ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ "বান্দরবানে পর্যটন স্পট ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা"। জাগোনিউজ২৪.কম। ৩০ জুন ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২৫।
- ↑ সিয়াম, কাউসার মো. (১৮ জানুয়ারি ২০২৪)। "Tazing Dong Trekking: In-Depth Travel Guide and Cost Details" (ইংরেজি ভাষায়)। ইউএনবি। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- জাতীয় তথ্য বাতায়নে তাজিংডং বিজয় পর্বত
- মিনডেট.অর্গে লুংফে তং
- জিওনেমসে লুংফে তং